1. news@bijoytv24.news : বিজয় বাংলা টিভি : বিজয় বাংলা টিভি
  2. info@www.bijoytv24.news : বিজয় টিভি ২৪ :
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৩২ পূর্বাহ্ন

বিদ্যালয়ের জমিতে অবৈধ দোকান ও নির্মিত মার্কেট উচ্ছেদের দাবীতে 

শিল্পী আক্তার রংপুর ব্যুরো
  • প্রকাশিত: রবিবার, ৫ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৫১ বার পড়া হয়েছে

ময়েনপুর কদমতলা দ্বি-মূখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তণ শিক্ষার্থী ও সচেতন এলাকাবাসি মানবন্ধণ 
ব্যাপক অনিয়ম, দূর্নীতি ও স্বেচ্ছাতারিতার প্রতিবাদে এবং বিদ্যালয়ের সম্মূখের জমিতে অবৈধ দোকান ও নির্মিত মার্কেট উচ্ছেদের দাবীতে মানবন্ধণ করেছেন মিঠাপুকুর উপজেলার ৯নং ময়েনপুর কদমতলা দ্বি-মূখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তণ শিক্ষার্থী ও সচেতন এলাকাবাসি। ৫ই জানুয়ারী (রোববার) দুপুরে ময়েনপুর কদমতলা দ্বি-মূখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে এই মানববন্ধণ অনুষ্ঠিত হয়। 

অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন নুর নবী মন্ডল, ওহেদুল মন্ডল, জুয়েল সরকার, নাঈম মন্ডল, সাকেদ মিয়া, ডাঃ মোঃ ইউনুস ও প্রাক্তণ শিক্ষার্থী পলাশ মন্ডলসহ অন্যান্য স্থানীয় ব্যাক্তিবর্গ ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা।

মানববন্ধনে বক্তরা বলেন, অত্র বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ও ম্যানেজিং কমিটির কতিপয় ব্যাক্তি যোগ সাজসে এবং ব্যাক্তি স্বার্থে বিদ্যালয়ের সামনে প্রায় ছোট বড় ২৭টি দোকান নির্মাণ করা হয়েছে। যার আয়ের উৎস বিদ্যালয়ের কোন কাজে আসেনা। এই অর্থ কোথায় যায় তাও কেউ জানেনা। নানাবিদ সমস্যায় জ্বরজরিত এই বিদ্যালয়টি। এখানে রাতেআধারে মাদকের একটি অভয়ারণ্যে পরিনত হয়। আমরা অত্র বিদ্যালয়ের সামনে নির্মিত মার্কেট ও দোকানপাট উচ্ছেদে প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

এব্যাপারে ময়েনপুর কদমতলা দ্বি-মূখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আব্দুল হান্নান মিয়া সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, তার পূর্বের দুই তিন জন প্রধান শিক্ষক ছিলেন। তারাই পূর্ব দিক থেকে মার্কেট নির্মান করে আসছিলেন। আমি আসি ২০১৭ সালে। আমি দেখি মসজিদের পাশে অবর্জনা দিয়ে এমনভাবে স্থুপ হয়ে আছে। তখন আমরা ঐ জায়গাটাতে সভাপতি মতিউর রহমান নওশাদ এর পরামর্শে বালু ভরাট করি। বালু ভরাট করার পরে পথিত জায়গাটাতে দোকান করে দেয়া হয়। আয়ের উৎস সম্পর্কে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক আব্দুল হান্নান মিয়া জানান, যেহেতু তারা নিজ উদ্দ্যেগে দোকান নির্মাণ করেছে, সেহেতু একটা জামানত ধরা হয়েছে বর্গফুটের মাধ্যমে। প্রতি মাসে জামানতের টাকা অধেক কর্তন করে যা আসে তার অবশিষ্ট টাকা ভাড়া হিসেবে গ্রহণ করা হয়। ছোট বড় সর্বমোট ২৭টি দোকান রয়েছে। প্রতিটি দোকান একশত টাকা করে ভাড়া প্রদান করেন। সর্বমোট প্রতিমাসে চার হাজার টাকা ভাড়া উত্তোলন করা হয়। এই অর্থ বিদ্যালয়ের কোন কাজে লাগে, তার কোন সৎ উত্তর দিতে পারেনি তিনি। 

এ সময় কয়েক জন দোকানদার জানান, কেউ কেউ দেড় হাজার, দুই হাজার টাকা করে একেক জন একেক দোকানের ভাড়া প্রদান করেন। এই অর্থ বিদ্যালয় কমিটি কি করেন সেটা তাদের ব্যাপার।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত