এতে বন্যাকবলিত পাঁচ উপজেলার চার পাহাড়ি নদীর পানি কিছুটা কমেছে। এসব নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। নামতে শুরু করেছে বিভিন্ন এলাকার পানি। তবে এখনও পানিবন্দি ৫০ হাজারের বেশি মানুষ। পানি কমায় স্পষ্ট হয়ে উঠছে ক্ষয়ক্ষতির চিহ্ন। দুর্গত এলাকাগুলোতে দেখা দিয়েছে খাবার ও সুপেয় পানির সংকট। এদিকে নালিতাবাড়ী উপজেলার ঘোনাপাড়া গ্রামে সড়কে খেলতে গিয়ে সোমবার সকালে বন্যার পানিতে ডুবে জিমি আক্তার (৮) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সে শেরপুর সদরের ধলা ইউনিয়নের চান্দেরনগর কড়ইতলা এলাকার জামান মিয়ার মেয়ে। এ নিয়ে বন্যায় নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতী ও নকলায় মোট ৯ জন প্রাণ হারিয়েছেন। পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, সোমবার সকাল থেকে পাহাড়ি নদী চিল্লা খালি, ভোগাই, মহারশি ও সোমেশ্বরীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে আগামী দু-এক দিনের মধ্যে বন্যা পরিস্থিতি আরও উন্নতি হবে।
প্রকাশক ও সম্পাদক : জাহাঙ্গীর আলম বাবু
মোবাইল : ০১৭১১৩১১০৭৪-০১৫৫৬৮১৮৬৮০
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : পশ্চিম শেওড়াপাড়া ইকবাল সরণি মিরপুর ঢাকা কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত