গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ি উপজেলা মনোহরপুর মুন্সিপাড়া গ্রামের জনৈক মোঃ আজাদুলের নয় বছরের শিশু সন্তানকে হত্যার উদ্দেশ্যে অপহরণ করেছিল প্রতিপক্ষ 1. মোঃ সাইদার রহমান2. মোঃ সাজু মিয়া উভয়ের পিতা মৃত্যুঃ ওহিদ উল্লা 3. মোঃমোনারুল ইসলাম সর্বসং মনোহরপুর মুন্সিপাড়া থানাঃ পলাশবাড়ী জেলা গাইবান্ধা প্রতিপক্ষগণ একদল ভুক্ত দুর্দান্ত দাঙ্গাবাজ মামলা বাজ অপহরণকারী আইন অমান্যকারী ও খারাপ প্রকৃতির ব্যক্তি। অভিযোগ সূত্রে জানা যায় অভিযোগকারী একজন অটো মিশুক চালক ও নিত্যন্ত গরিব ব্যক্তি প্রতিপক্ষ ও অভিযোগকারী পাশাপাশি গ্রামের বসবাস করেন। দীর্ঘদিন যাবত ধরে তাহাদের মধ্য জমি জমার বিষয়াদি লইয়া মনুমালিন্যতা চলিয়া আসিতেছে তারই ধারাবাহিকতায় গত 31 /3 /2025 ইং তারিখে রাত্রি অনুমান ৭ টা ৩০ ঘটিকার সময় অভিযোগ কারীর স্ত্রী মোছাঃ শিউলি বেগম নয় বছরের শিশু সন্তানকে নিয়ে পিতার বাড়ি উদ্দেশ্যে রওনা দিলে মনোহরপুর বৃদ্ধাশ্রম সামনে পাকা রাস্তার উপরে উঠা মাত্রই প্রতিপক্ষ গন পথরোধ করে শিউলি বেগমকে এলোপাতাড়ি মার ডাং করিয়া পাকা রাস্তার উপর ফেলিয়ে রাখে এবং নয় বছরের শিশু কোল হইতে কারিয়ে অপহরণন করে হত্যার উদ্দেশ্যে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে চলে যায় প্রতিপক্ষ গণ শিশু সন্তান শিপনকে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায় এবং শিশু সন্তানের মা শিউলি বেগম চিৎকারসহ চিল্লাচিল্লি করিতে থাকে চিৎকার শুনে স্থানীয় লোকজন ঘটনাস্থলে আসে ঘটনায় বিষয়বস্তু শুনিয়া শিশুসন্তান শিপন কে উদ্ধারের জন্য বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি শুরু করে এক পর্যায়ে পলাশবাড়ী থানাধীন মনোহরপুর গ্রামের তৌফিক মণ্ডলের পাতারের ভুট্টা খেত হইতে শিশু সন্তান গোংরানী শব্দ পাইয়া স্থানীয় লোকজন ক্ষেতের মধ্যে ঢুকিয়ে পরে এবং শিশু সন্তান বস্তাবন্দী অবস্থায় দেখিতে পান দ্রুত স্থানীয় লোকজন বস্তা হইতে শিশুর সন্তানকে বাহির করিয়া 999 জাতীয় সেবা কেন্দ্রে ফোন করেন থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হইয়া ঘটনায় বিষয়বস্তু জানিয়া শিশুসন্তান শিপন এর পিতা মোঃ আজাদুলের নিকট স্থানীয় লোকজনের সম্মুখে পিতার হাতে হস্তান্তর করেন। পড়ে শিশু সন্তান এর পিতা আজাদুল প্রতিপক্ষনের বিচার দাবিতে গাইবান্ধা জেলা পুলিশ সুপার মহোদয় নিশাত অ্যাঞ্জেলা বরাবরে একখানা অভিযোগ দাখিল করিয়াছেন জানা যায় তথ্য ও অনুসন্ধানে আরও জানা যায় শিশু সন্তান শিপনকে রাত্রি অনুমান 1.00 ঘটিকার সময় স্থানীয় জনগণ উদ্ধার করিতে সক্ষম হন।